কৃষক ও উপজাতি বিদ্রোহ

  1. চুয়াড় বিদ্রোহের নেতা ছিলেন দুর্জন সিংহ।
  2. চুয়াড় বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল দুটি পর্বে।
  3. নীল বিদ্রোহ হয়েছিল 1859-60 খ্রিস্টাব্দে।
  4. নীল বিদ্রোহের সময় বড়োলাট ছিলেন লর্ড ডালহৌসি।
  5. নীল বিদ্রোহের সময় বাংলার ছোটোলাট কে ছিলেন জে.পি. গ্রান্ট।
  6. নীল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন দিগম্বর বিশ্বাস ও বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস।
  7. নীল বিদ্রোহের ছবি ফুটে উঠেছে নীলদর্পণ নাটকে।
  8. নীলদর্পণ নাটকটি দীনবন্ধু মিত্রের লেখা এবং এটি 1860 খ্রীষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
  9. নীলদর্পণ নাটকটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন মধুসূদন দত্ত।
  10. নীলদর্পণ নাটকটির ইংরেজি অনুবাদ রেভারেন্ড জেমস লং-এর নামে প্রকাশিত হয়।
  11. নীল কমিশন কবে গঠিত হয় 1860 খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে।
  12. পাবনার কৃষক বিদ্রোহ সংঘঠিত হয়েছিল 1873 খ্রিস্টাব্দে।
  13. পাবনার কৃষক বিদ্রোহের মূলনেতা ছিলেন ঈশানচন্দ্র রায়।
  14. পাবনার কৃষক বিদ্রোহের সময় ঈশানচন্দ্র রায় বিদ্রোহী রাজা নামে পরিচিত ছিলেন।
  15. ফরাজি আন্দোলনের একজন নেতা ছিলেন দুদুমিঞা।
  16. বাংলায় সংগঠিত প্রথম আদিবাসী বিদ্রোহ হল চুয়াড় বিদ্রোহ।
  17. বাংলার বঙ্গীয় প্রাদেশিক কৃষক সভা তেভাগা আন্দোলনের ডাক দেয়।
  18. বাংলায় তেভাগা আন্দোলনের সূচনা হয় 1946 খ্রিস্টাব্দে।
  19. বীরসা মুন্ডার নেতৃত্বে মুন্ডা বিদ্রোহ পরিচালিত হয় 1895 খ্রিস্টাব্দের জুলাই-আগস্ট মাসে।
  20. বিরসা মুন্ডার উপাস্য দেবতা ছিল সূর্য।
  21. মুন্ডা কথার অর্থ মোড়ল বা গ্রামপ্রধান।
  22. মুন্ডা বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল 1899 খ্রিস্টাব্দে।
  23. মুন্ডা বিদ্রোহের আর এক নাম হল উলগুলান।
  24. মুন্ডাদের বাসভূমি ছিল ছোটোনাগপুর মালভূমি অঞ্চলে।
  25. মুন্ডা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বিরসা মুন্ডা।
  26. মোহম্মদ মহসিন দুদুমিঞা নামে পরিচিত ছিলেন।
  27. তেভাগা আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত একজন মহিলা নেত্রীর নাম বিমলা মন্ডল।
  28. তেভাগা আন্দোলনের দুজন নেতার নাম গুরুদাস তালুকদার ও চারু মজুমদার।
  29. দেবী চৌধুরানি সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের সঙ্গে যুক্ত।
  30. দুদুমিঞা ছিলেন ফরাজি আন্দোলনের নেতা।
  31. দুদুমিঞার মৃত্যুর পর ফরাজি আন্দোলনের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন নোয়ামিঞা।
  32. ফরাজি আন্দোলনের প্রবর্তক ছিলেন হাজি শরিয়তউল্লাহ।
  33. তিতুমিরের প্রকৃত নাম মির নিশার আলি।
  34. তিতুমিরের সেনাপতি ছিলেন গোলাম মাসুম।
  35. তিতুমিরের আন্দোলনের সময় বাংলার গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক।
  36. বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন তিতুমির।
  37. বাঁশের কেল্লা তৈরি করেন তিতুমির।
  38. সাঁওতাল বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল 1855 খ্রিস্টাব্দের 30 জুন।
  39. সাঁওতাল বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সিধু, কানু, চাঁদ, ভৈরব।
  40. সাঁওতাল বিদ্রোহের সময় গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড ক্যানিং।
  41. সাঁওতালদের জন্য সরকার যে বাসভূমি নির্দিষ্ট করে দিয়েছিল তা সাঁওতাল পরগনা নামে পরিচিত ছিল।
  42. সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বেশি ওজনের বাটখারা কেনারাম নামে পরিচিত ছিল।
  43. সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ 1763-1800 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল।
  44. সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের নেতার নাম হল ভবানী পাঠক, মজনু শাহ।
  45. সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের নামকরণ করেন লর্ড ওয়ারেন হেস্টিংস।
  46. রংপুরের কৃষক বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল 1783 খ্রিস্টাব্দে।
  47. রংপুরের ইজারাদার ছিলেন দেবী সিংহ।
  48. রংপুরের কৃষক বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত একজন নেতা ছিলেন নুরুলউদ্দিন।
  49. যে অঞ্চলে সাঁওতালরা বসবাস করত দামিন ই কোহ।
  50. কোল সম্প্রদায়ের বাসভূমি ঝাড়খণ্ডের রাঁচি ও ছোটোনাগপুর মালভূমি হল।
  51. কোলদের বাসস্থানের জন্য যে নতুন প্রদেশ গঠন করা হয়েছিল সেটির নাম দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি।
  52. কোলদের গোষ্ঠী পতিকে বলা হত মানকি।
  53. চাইবাসার যুদ্ধ কোলদের সঙ্গে ইংরেজদের হয়েছিল।
  54. চাইবাসার যুদ্ধ ওয়াহাবিদের সঙ্গে ইংরেজদের হয়েছিল 1821 খ্রিস্টাব্দে।
  55. চারু মজুমদার তেভাগা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।
  56. তেভাগা আন্দোলনের শ্লোগান- নিজ খামারে ধান তোলো।
  57. ভাগনাডিহি গ্রামের সঙ্গে সাঁওতাল বিদ্রোহের নাম জড়িত।
  58. ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলন জনপ্রিয় করে তোলেন সৈয়দ আহমেদ ব্রেল্ভি।
  59. ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ।
  60. জমি আল্লাহের দান- এই উক্তিটি হল দুদুমিঞার।
  61. ওয়াহাবি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল আরবে।
  62. ওয়াহাবিরা পাঞ্জাবে শিখ শক্তির বিরোধিতা করেছিল।
  63. বাংলায় প্রথম নীলচাষ শুরু হয় 1777 খ্রিস্টাব্দে।
  64. 1898 খ্রিস্টাব্দে কৃত্রিম নীল আবিষ্কার হয়।
  65. হিন্দুস্থানের যাযাবর, পেশাদার ডাকাতদের উপদ্রব বলা হয় সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহকে।
  66. ইংরেজ কোম্পানি শাসনে সংঘটিত প্রথম কৃষক বিদ্রোহটি ছিল সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ।
  67. ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের অপর নাম তরিকা-ই-মহম্মদিয়া।
  68. নদিয়ার কৃষ্ণনগরের পার্শ্ববর্তী চৌগাছা গ্রামে প্রথম নীলবিদ্রোহের সূচনা হয়েছিল।
  69. অমৃতবাজার পত্রিকায়় নীল বিদ্রোহকে প্রথম বিপ্লব বলা হয়েছিল।
  70. সাঁওতাল বিদ্রোহকে মহাবিদ্রোহের অগ্রদূতবলা হয়।
  71. হিন্দুস্থানের যাযাবর, পেশাদার ডাকাতদের উপদ্রববলা হয় সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহকে।
  72. নারকেলবেড়িয়ার যুদ্ধে তিতুমিরের মৃত্যু হয়।
  73. ভবানী পাঠক সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ছিলেন।
  74. তিতুমিরের অনুগামীরা হেদায়তি নামে পরিচিত ছিল।
  75. আব্দুল ওয়াহাব-এর নামানুসারে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল।
  76. 1831 খ্রিস্টাব্দে নারকেলবেড়িয়ার সংঘর্ষ হয়েছিল।
  77. আম্বেদকর 1927 খ্রিস্টাব্দে মহারাষ্ট্রের দলিতদের নিয়ে সত্যাগ্রহ করেন।
  78. কালোপ্রামাণিক সাঁওতাল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন।
  79. ইসলাম ধর্মের শুদ্ধিকরণের উদ্দেশ্য নিয়ে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল।
  80. ভিল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন চিলনায়েক, হিরিয়া, শিউরাম।
  81. হাজি শরিয়তউল্লাহের পর বাংলায় ফরাজি আন্দোলনের হাল ধরেছিলেন দুদুমিঞা।
  82. সুই মুন্ডা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কোল বিদ্রোহে।
  83. সিপাহি বিদ্রোহের সময় মোগল সম্রাট ছিলেন দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।
  84. সিপাহি বিদ্রোহের সময় ভারতের বড়োলাট ছিলেন লর্ড ক্যানিং।