-
চুয়াড় বিদ্রোহের নেতা ছিলেন দুর্জন সিংহ।
-
চুয়াড় বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল দুটি পর্বে।
-
নীল বিদ্রোহ হয়েছিল 1859-60 খ্রিস্টাব্দে।
-
নীল বিদ্রোহের সময় বড়োলাট ছিলেন লর্ড ডালহৌসি।
-
নীল বিদ্রোহের সময় বাংলার ছোটোলাট কে ছিলেন জে.পি. গ্রান্ট।
-
নীল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন দিগম্বর বিশ্বাস ও বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস।
-
নীল বিদ্রোহের ছবি ফুটে উঠেছে নীলদর্পণ নাটকে।
-
নীলদর্পণ নাটকটি দীনবন্ধু মিত্রের লেখা এবং এটি 1860 খ্রীষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
-
নীলদর্পণ নাটকটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন মধুসূদন দত্ত।
-
নীলদর্পণ নাটকটির ইংরেজি অনুবাদ রেভারেন্ড জেমস লং-এর নামে প্রকাশিত হয়।
-
নীল কমিশন কবে গঠিত হয় 1860 খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে।
-
পাবনার কৃষক বিদ্রোহ সংঘঠিত হয়েছিল 1873 খ্রিস্টাব্দে।
-
পাবনার কৃষক বিদ্রোহের মূলনেতা ছিলেন ঈশানচন্দ্র রায়।
-
পাবনার কৃষক বিদ্রোহের সময় ঈশানচন্দ্র রায় বিদ্রোহী রাজা নামে পরিচিত ছিলেন।
-
ফরাজি আন্দোলনের একজন নেতা ছিলেন দুদুমিঞা।
-
বাংলায় সংগঠিত প্রথম আদিবাসী বিদ্রোহ হল চুয়াড় বিদ্রোহ।
-
বাংলার বঙ্গীয় প্রাদেশিক কৃষক সভা তেভাগা আন্দোলনের ডাক দেয়।
-
বাংলায় তেভাগা আন্দোলনের সূচনা হয় 1946 খ্রিস্টাব্দে।
-
বীরসা মুন্ডার নেতৃত্বে মুন্ডা বিদ্রোহ পরিচালিত হয় 1895 খ্রিস্টাব্দের জুলাই-আগস্ট মাসে।
-
বিরসা মুন্ডার উপাস্য দেবতা ছিল সূর্য।
-
মুন্ডা কথার অর্থ মোড়ল বা গ্রামপ্রধান।
-
মুন্ডা বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল 1899 খ্রিস্টাব্দে।
-
মুন্ডা বিদ্রোহের আর এক নাম হল উলগুলান।
-
মুন্ডাদের বাসভূমি ছিল ছোটোনাগপুর মালভূমি অঞ্চলে।
-
মুন্ডা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বিরসা মুন্ডা।
-
মোহম্মদ মহসিন দুদুমিঞা নামে পরিচিত ছিলেন।
-
তেভাগা আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত একজন মহিলা নেত্রীর নাম বিমলা মন্ডল।
-
তেভাগা আন্দোলনের দুজন নেতার নাম গুরুদাস তালুকদার ও চারু মজুমদার।
-
দেবী চৌধুরানি সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের সঙ্গে যুক্ত।
-
দুদুমিঞা ছিলেন ফরাজি আন্দোলনের নেতা।
-
দুদুমিঞার মৃত্যুর পর ফরাজি আন্দোলনের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন নোয়ামিঞা।
-
ফরাজি আন্দোলনের প্রবর্তক ছিলেন হাজি শরিয়তউল্লাহ।
-
তিতুমিরের প্রকৃত নাম মির নিশার আলি।
-
তিতুমিরের সেনাপতি ছিলেন গোলাম মাসুম।
-
তিতুমিরের আন্দোলনের সময় বাংলার গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক।
-
বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন তিতুমির।
-
বাঁশের কেল্লা তৈরি করেন তিতুমির।
-
সাঁওতাল বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল 1855 খ্রিস্টাব্দের 30 জুন।
-
সাঁওতাল বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সিধু, কানু, চাঁদ, ভৈরব।
-
সাঁওতাল বিদ্রোহের সময় গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড ক্যানিং।
-
সাঁওতালদের জন্য সরকার যে বাসভূমি নির্দিষ্ট করে দিয়েছিল তা সাঁওতাল পরগনা নামে পরিচিত ছিল।
-
সাঁওতাল অধ্যুষিত অঞ্চলে বেশি ওজনের বাটখারা কেনারাম নামে পরিচিত ছিল।
-
সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ 1763-1800 খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল।
-
সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের নেতার নাম হল ভবানী পাঠক, মজনু শাহ।
-
সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের নামকরণ করেন লর্ড ওয়ারেন হেস্টিংস।
-
রংপুরের কৃষক বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল 1783 খ্রিস্টাব্দে।
-
রংপুরের ইজারাদার ছিলেন দেবী সিংহ।
-
রংপুরের কৃষক বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত একজন নেতা ছিলেন নুরুলউদ্দিন।
-
যে অঞ্চলে সাঁওতালরা বসবাস করত দামিন ই কোহ।
-
কোল সম্প্রদায়ের বাসভূমি ঝাড়খণ্ডের রাঁচি ও ছোটোনাগপুর মালভূমি হল।
-
কোলদের বাসস্থানের জন্য যে নতুন প্রদেশ গঠন করা হয়েছিল সেটির নাম দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি।
-
কোলদের গোষ্ঠী পতিকে বলা হত মানকি।
-
চাইবাসার যুদ্ধ কোলদের সঙ্গে ইংরেজদের হয়েছিল।
-
চাইবাসার যুদ্ধ ওয়াহাবিদের সঙ্গে ইংরেজদের হয়েছিল 1821 খ্রিস্টাব্দে।
-
চারু মজুমদার তেভাগা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।
-
তেভাগা আন্দোলনের শ্লোগান- নিজ খামারে ধান তোলো।
-
ভাগনাডিহি গ্রামের সঙ্গে সাঁওতাল বিদ্রোহের নাম জড়িত।
-
ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলন জনপ্রিয় করে তোলেন সৈয়দ আহমেদ ব্রেল্ভি।
-
ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূচনা করেছিলেন শাহ ওয়ালিউল্লাহ।
-
জমি আল্লাহের দান- এই উক্তিটি হল দুদুমিঞার।
-
ওয়াহাবি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল আরবে।
-
ওয়াহাবিরা পাঞ্জাবে শিখ শক্তির বিরোধিতা করেছিল।
-
বাংলায় প্রথম নীলচাষ শুরু হয় 1777 খ্রিস্টাব্দে।
-
1898 খ্রিস্টাব্দে কৃত্রিম নীল আবিষ্কার হয়।
-
হিন্দুস্থানের যাযাবর, পেশাদার ডাকাতদের উপদ্রব বলা হয় সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহকে।
-
ইংরেজ কোম্পানি শাসনে সংঘটিত প্রথম কৃষক বিদ্রোহটি ছিল সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহ।
-
ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের অপর নাম তরিকা-ই-মহম্মদিয়া।
-
নদিয়ার কৃষ্ণনগরের পার্শ্ববর্তী চৌগাছা গ্রামে প্রথম নীলবিদ্রোহের সূচনা হয়েছিল।
-
অমৃতবাজার পত্রিকায়় নীল বিদ্রোহকে প্রথম বিপ্লব বলা হয়েছিল।
-
সাঁওতাল বিদ্রোহকে মহাবিদ্রোহের অগ্রদূতবলা হয়।
-
হিন্দুস্থানের যাযাবর, পেশাদার ডাকাতদের উপদ্রববলা হয় সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহকে।
-
নারকেলবেড়িয়ার যুদ্ধে তিতুমিরের মৃত্যু হয়।
-
ভবানী পাঠক সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ছিলেন।
-
তিতুমিরের অনুগামীরা হেদায়তি নামে পরিচিত ছিল।
-
আব্দুল ওয়াহাব-এর নামানুসারে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল।
-
1831 খ্রিস্টাব্দে নারকেলবেড়িয়ার সংঘর্ষ হয়েছিল।
-
আম্বেদকর 1927 খ্রিস্টাব্দে মহারাষ্ট্রের দলিতদের নিয়ে সত্যাগ্রহ করেন।
-
কালোপ্রামাণিক সাঁওতাল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন।
-
ইসলাম ধর্মের শুদ্ধিকরণের উদ্দেশ্য নিয়ে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল।
-
ভিল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন চিলনায়েক, হিরিয়া, শিউরাম।
-
হাজি শরিয়তউল্লাহের পর বাংলায় ফরাজি আন্দোলনের হাল ধরেছিলেন দুদুমিঞা।
-
সুই মুন্ডা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কোল বিদ্রোহে।
-
সিপাহি বিদ্রোহের সময় মোগল সম্রাট ছিলেন দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।
-
সিপাহি বিদ্রোহের সময় ভারতের বড়োলাট ছিলেন লর্ড ক্যানিং।